1. holyjannattv@gmail.com : rajib :
  2. admin@amarsangbadpratidin.com : admin :
  3. writers@amarsangbadpratidin.com : Writers :
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:১৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ঝালকাঠির সাওরাকাঠি গার্লস স্কুলের এডহক কমিটির সভাপতি রিয়াজুল ইসলাম বাচ্চু শাহজাদপুরে নিহত এসএসসি পরীক্ষার্থী ইমনের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ঝালকাঠির রাজাপুরে গুম-খুনের ঘটনায় তদন্ত শুরু করলো গুম-খুন কমিশন লোহাগাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবক আহত, চট্টগ্রাম মেডিকেলে প্রেরণ খুলনার দাকোপে তরমুজ মৌসুমে নদীর পানি শুকিয়ে যাওয়ায় চলছে খাল দখলের মহা-উৎসব ঝালকাঠি কাঠালিয়ায় ব্রিজ সংস্কারের নামে ১৩ টি রুটের যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পানছড়িতে দিনব্যাপি পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত। দিনাজপুরে ওয়ার্ড ভিশনের আয়োজনে অতি-দরিদ্র পরিবারের নগদ অর্থ বিতরণ পদুয়া এ.সি.এম উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাত্যহিক অ্যাসেম্বলিতে নবগঠিত এডহক কমিটির দিকনির্দেশনা প্রদান খুলনায় বাংলাদেশে মন্ট্রিল প্রোটোকল বাস্তবায়নে বিভাগীয় কর্মশালা অনুষ্ঠিত

খুলনায় মুকুলে মুকুলে ভরে গেছে আমবাগান, বাম্পার ফলনের আশায় দিনগুনছে চাষীরা

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ১২৫ Time View

 

মোঃ শামীম হোসেন- খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধিঃ

– খুলনার সকল এলাকায় মুকুলে মুকুলে ছেয়ে গেছে আমগাছ। প্রতিটি আমবাগানেই কেবল শোভা পাচ্ছে সোনালি মুকুল। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর আমের বাম্পার ফলনের আশা করছেন বাগানমালিকরা। মৌসুমের শুরুতে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় মুকুলে ভরে গেছে আমগাছগুলো। তবে বড় আকারের তুলনায় ছোট ও মাঝারি আকারের গাছে বেশি মুকুল ফুটেছে। মুকুল ঘিরে স্বপ্ন দেখছেন চাষিরা। জেলায় উৎপাদিত বিখ্যাত পণ্যের মধ্যে অন্যতম হিমসাগর ও ল্যাংড়া আম। স্বাদ ও গন্ধের কারণে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে এ জেলার আম। এজন্য বাণিজ্যিকভাবে গড়ে উঠেছে অনেক আমবাগান। এবার আমগাছে ভালো মুকুল আসায় খুশি বাগানমালিকরা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, এ বছর প্রচুর ফলনের আশায় দিন গুনছে আমবাগান মালিকেরা। গত বছরের তুলনায় এবার আমের মুকুল বেশি তাই ফলন বেশি হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও হপার পোকার সংক্রমণে আমের উৎপাদনও কম হয়েছিল গতবছর। এবার আগে থেকেই বাগান পরিচর্যা, হপার পোকা দমনে অগ্রিম কীটনাশক প্রয়োগসহ গাছে সার ও পানির ব্যবস্থা করায় ব্যাপক মুকুল এসেছে। এ বছর ৩৭ হাজার মেট্রিক টন আম উৎপাদনের আশা করছে কৃষি বিভাগ। এবছর সাড়ে সাত বিঘা জমিতে আমের বাগান করেছেন সদর উপজেলার সুমন আলী। তিনি জানান, এক বিঘা জমিতে আমগাছ থাকে ৮-১০টি। প্রতি বিঘা জমির বাগান পরিচর্যা, কীটনাশক প্রয়োগ, সার ও সেচ দিয়ে আম বাজারজাত করা পর্যন্ত ৩৫-৪০ হাজার টাকা খরচ হয়। ফলন আশানুরূপ হলে প্রতি বিঘা বাগান থেকে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত আম বিক্রি করা সম্ভব। দাকোপের কৈলাশগঞ্জ ইউনিয়নের হরিণটানা গ্রামের আমচাষি মহাদেব মন্ডল বলেন, আমার বাড়িতে আম গাছ আছে। এবার শতভাগ মুকুল এসেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে ও আমের বাজার ভালো পেলে লাভবান হওয়ার আশা করছেন তিনি। বানিশান্তা গ্রামের বাগানমালিক সাখাওয়াত হোসেন বলেন, এবছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গাছে আগাম মুকুল এসেছে। কৃষি বিভাগের মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা বাগানে এসে আমের ভালো ফলন পাওয়ার বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছেন। গাছে যাতে হপার পোকার আক্রমণ না হয়, সেজন্য বাগানগুলোতে কীটনাশক স্প্রে করা হচ্ছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বলেন, এবছর আমের মুকুল এসেছে অনেক। আবহাওয়া খুব ভালো আছে। কৃষি বিভাগ থেকে সময়মতো কীটনাশক প্রয়োগসহ বাগান পরিচর্যার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। বড় কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এবার জেলায় আমের উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© Amarsangbadpratidin.com
Theme Customized BY Kh Raad (FriliX Group)