1. admin@amarsangbadpratidin.com : admin :
  2. holyjannattv@gmail.com : rajib :
  3. writers@amarsangbadpratidin.com : Writers :
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:২১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
তারেক রহমান দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করেন — আতিকুর রহমান রুমন মুক্তাগাছায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে নিরলসভাবে কাজ করছে ইয়েস ও এসিজি গ্রুপ পাবনায় মাহফিলে সংঘর্ষের ঘটনায় সাত দিনের মাথায় আরো একটি প্রাণ ঝড়ে পরলো। ধামইরহাটে দুস্থ ও এতিম দের মাঝে দুম্বার মাংস বিতরণ করলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান ফকিরহাটে বোরো ধানের আগাম বীজতলায় খুশি চাষীরা আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস’২৪ পালিত  ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে পাবনায় বিক্ষোভ মিছিল পাবনা সদর উপজেলার ভাউডাঙ্গা কালুরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোছাঃ হোসনেয়ারা বিরুদ্ধে উপবৃত্তির টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন, একঘন্টায় আসামী গ্রেফতার  ফকিরহাটে ২০০পিস ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারী গ্রেপ্তার

আধুনিকতার ছোয়ায় বিলুপ্ত প্রায় দাকোপের কুটির শিল্প

মোঃ শামীম হোসেন - খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধিঃ-
  • Update Time : বুধবার, ৯ আগস্ট, ২০২৩
  • ২১৭ Time View

আধুনিকতার ছোয়ায় বিলুপ্ত প্রায় দাকোপের কুটির শিল্প

মোঃ শামীম হোসেন – খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধিঃ-

আধুনিকতার ছোঁয়ায় গ্রামবাংলার কুটির শিল্প এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে। এ কারণে গ্রামের হাটবাজারগুলোতে বাঁশ ও বেতের তৈরি শিল্প আগের মতো আর চোখে পড়ে না। দাকোপ উপজেলার ৮নং বাজুয়া ইউনিয়ন পরিষদের আশপাশ এলাকার ঋষি পাড়ায় এ শিল্পের সঙ্গে জড়িত থাকা কয়কটি পরিবার এখন মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এলাকা সূত্রে জানা যায়, একসময় গ্রামের হাটবাজারগুলোতে বাঁশের তৈরি অনেক ধরনের হস্ত শিল্প বিক্রি করা হতো। যেমন ডালা, কুলা, টুপরি, চালুন, টোপা, ঝাঁটা ,ধামা, মই, মাছ ধরার জোলঙ্গা, পোলো, চারো, ঘুনি,চাটাই, মোড়া, পাটা এবং বিভিন্ন শৌখিন খেলনা সামগ্রী। এ ছাড়া এলাকায় কাঁচা বাসগৃহ তৈরিতে বাঁশের খুঁটি, বেড়া, ঘরের দরজা ইত্যাদি উপকরণও ব্যবহার হতো। এ বিষয়ে বাঁশের তৈরি শিল্প কারিগর ৮নং বাজুয়া ইউনিয়নের মৃত্যুঞ্জয় দাস, শ্যামল দাস, সুরঞ্জন দাস, পরিমল দাস, দীলিপ দাস, উত্তম দাস, সুবল দাস, শশী দাস প্রমুখের সাথে কথা বলে জানা যায় ‘আগে বাঁশের তৈরি জিনিসপত্র নিজেরা বাড়িতে তৈরী করে বাজারে বিক্রি করেছি, তখন বেশ লাভ হতো। কিন্তু এখন তেমন লাভ হয় না। রাত-দিন খেটে যা তৈরি করি হাটবাজারে সে তুলনায় বিক্রি নেই। একটা বাশের বেতী দিয়ে তিনটি ঝুড়ি হয়, সেই তিনটি ঝুড়ি তৈরী করতে দুইজন মানুষের সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত সময় লাগে। তারা আরো বলেন, সরকারি ভাবে কোনো সাহায্যে সহযোগিতাও পাচ্ছি না। অনেক দুঃখ কষ্টে দিন কাটছে আমাদের। অভাবের তাড়নায় গোত্রের অনেকেই অন্য পেশায় চলে গেছেন। উপযুক্ত কাজ এবং অভিজ্ঞতার অভাবে আমরা অন্য পেশায় যেতে পারিনি। কিন্তু আমাদের গোত্রের কয়েকটি পরিবার ছাড়া অনেকেই পেশা পরিবর্তন করেছেন। এক সময় পল্লিতে বাঁশ ও বেত ঝাড় থাকায় বাঁশের তৈরী শিল্পের প্রচুর ব্যবহার ছিল। কিন্তু আগের মতো এখন বাঁশ, ঝাড় আর বেত চোখে পড়ে না। এর দুষ্প্রাপ্যতার কারণে একদিকে যেমন বাড়তি দামে বাঁশ ও বেত ক্রয় করতে হচ্ছে। অন্যদিকে, গ্রামীণ অর্থনীতির চালিকা শক্তি কুটির শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তেমনি নিঃস্ব হচ্ছে সংশ্লিষ্ট পেশাজীবী পরিবারগুলো। তারা বলেন, সরকারি সহায়তা পেলে কুটির শিল্পকে আবারও আগের যায়গাতে ফিরিয়ে আনা সম্ভব ছিলো।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© Amarsangbadpratidin.com
Theme Customized BY Kh Raad (FriliX Group)