1. admin@amarsangbadpratidin.com : admin :
  2. holyjannattv@gmail.com : rajib :
  3. writers@amarsangbadpratidin.com : Writers :
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৪৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
তারেক রহমান দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করেন — আতিকুর রহমান রুমন মুক্তাগাছায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে নিরলসভাবে কাজ করছে ইয়েস ও এসিজি গ্রুপ পাবনায় মাহফিলে সংঘর্ষের ঘটনায় সাত দিনের মাথায় আরো একটি প্রাণ ঝড়ে পরলো। ধামইরহাটে দুস্থ ও এতিম দের মাঝে দুম্বার মাংস বিতরণ করলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান ফকিরহাটে বোরো ধানের আগাম বীজতলায় খুশি চাষীরা আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস’২৪ পালিত  ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে পাবনায় বিক্ষোভ মিছিল পাবনা সদর উপজেলার ভাউডাঙ্গা কালুরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোছাঃ হোসনেয়ারা বিরুদ্ধে উপবৃত্তির টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন, একঘন্টায় আসামী গ্রেফতার  ফকিরহাটে ২০০পিস ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারী গ্রেপ্তার

অন্ধ পরিবারের পাশে দাড়ালেন ভাষা সৈনিকের পুত্র ফিলিপ

অভিশেখ চন্দ্র রায়, ঠাকুরগাঁওঃ
  • Update Time : শনিবার, ১৩ মে, ২০২৩
  • ২১১ Time View

অন্ধ পরিবারের পাশে দাড়ালেন
ভাষা সৈনিকের পুত্র ফিলিপ

অভিশেখ চন্দ্র রায়, ঠাকুরগাঁওঃ

ঠাকুরগাঁওয়ের এক অন্ধ পরিবারের পাশে দাড়িয়েছেন ভাষা সৈনিকের পুত্র ফিলিপ। তিনি ওই পরিবারটিকে গবাদিপশু (গরু) কিনে দিয়েছেন লালন পালনে। যা থেকে আয়ের অংশ হিসেবে যোগ হবে পরিবারে।
গত কয়েক দিন আগে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী বাবা সুবেশ চন্দ্র পালকে সঙ্গে নিয়ে বাইসাইকেলে মাটির তৈরি জিনিসপত্র নিয়ে জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার লাহিড়ী বাজারের পথে হেঁটে যাচ্ছিলেন বারো বছর বয়সী মে রিনা রানী।
সাইকেলের পেছনের একটি অংশ ধরে পেছন পেছন হাঁটছেন তার দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী বাবা। এমন হৃদয় বিদায়ক দৃশ্য চোখে পড়ে ভাষা সৈনিক মরহুম এ্যাডভোকেট মুহম্মদ দরিরুল ইসলামের ছেলে মো: আহসান উল্লাহ ফিলিপ এর।
সুবেশ চন্দ্র পাল ওই উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা আমজানখোর ইউনিয়নের উদয়পুর বালুবাড়ী গ্রামের বাসিন্দা। পরে সুবেশ চন্দ্র পালের বাড়িতে গিয়ে তার পরিবারের খোঁজ খবর নেন। পরিস্থিতি বিবেচনায় গবাদিপশু গরু কিনে দেয়ার বিষয়ে আশস্ত করেন।
হঠাৎ গতকাল শুক্রবার (১৩) মে বিকেলে গরুটি নিয়ে হাজির হয় পার্শ্ববর্তী ইউনিয়নের ভাষা সৈনিকের ছেলে ফিলিপ। স্থানীয়দের উস্থিতিতে তুলে দেন গরুটি। এমন অবস্থায় গরু উপহার হিসেবে পেয়ে খুশি পরিবারটি।
দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সুবেশ চন্দ্র পাল বলেন, অন্ধ হওয়ায় পরিবারের জন্য আয় করতে পারছি না। স্ত্রী সন্তানরা বাসায় মাটির জিনিস তৈরি করে। আর তা বিক্রির জন্য ১২ বছর বয়সী মেয়ে আমাকে সাথে নিয়ে সাইকেলে করে হাটবাজারে বিক্রির পর অন্ন জোগাতে হয়। গরুটি পেয়ে আমি ভীষন খুশি। সেটি লালন পালন করে আয় করা যাবে। তবে কয়েক বছর পর মেয়েকে বিয়ে দিতে হবে এমন চিন্তায় ভেঙ্গে পরেছেন তিনি।
এ বিষয়ে ভাষা সৈনিকের পুত্র ফিলিপ জানান, সমাজের বৃত্তবানরা যদি এমন অসহায় পরিবারগুলোর দিকে এগিয়ে আসে তাহলে অনাহের কেউ দিন পার করবে না বলে মনে করেন তিনি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© Amarsangbadpratidin.com
Theme Customized BY Kh Raad (FriliX Group)