সাংবাদিক কাবুলকে কুপিয়ে জখম করেছে সন্ত্রাসীরা,এখন সে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে,
মোল্লা জাহাঙ্গীর আলম–খুলনা //
সাংবাদিক কাবুল রাত ৮টার সময় চাপাইল এলাকায় তার নির্মান করা বাড়ি দেখে আশার সময় তার উপর হামলা চালায় সন্ত্রাসীরা, ঘটনাটি ঘটে চর সোনাকুড় শ্মশান ব্রীজ এলাকায়।
সন্ত্রাসীরা তার মটর সাইকেলের গতি রোধ করে এলোপাথারী ভাবে কুপিয়ে গুরুতর যখম করে মৃত্যর পথে ঠেলে দেয়। আশে পাশের লোকজন সাংবাদিকের চিৎকার শুনে ঘটনাস্থলে আসলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
ঘটনাস্থল থেকে লোকজন তাকে অচেতন অবস্থায় গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ঠ হাসপতালে নিয়ে যায়। হাসপাতালের জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত ডাক্তার আরএমও ফারুক রোগীর অবস্থার অবনতি দেখে তাকে দ্রুত ঢাকা প্রেরন করে। সাংবাদিক কাবুল এখন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে।
গত কিছুদিন পূর্বে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা চর মানিকদাহ মিয়া বাড়ির সাথে চর সোনাকুর এলাকার বিরোধের জেরে সাংবাদিক কাবুল সহ আরো কয়েকজনের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে আটক করান এলাকার বিশৃংখলা সৃষ্টিকারি একদল কুচক্রি মহল।
এই মামলায় সাংবাদিক কাবুলকে ফাঁসানোর একমাত্র কারন, সে গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালের সার্টিফিকেট দূর্নিতী ও অনিয়ম সম্পর্কে বক্তব্য তুলে ধরেছিলেন বলে।
সাংবাদিকের কাবুলের বিরুদ্ধে দেওয়া মামলা মিথ্যা প্রমানীত হওয়ায় তাকে গোপালগঞ্জ আদালত বেকসুর খালাস প্রদান করেন। মামলা দিয়ে কুচক্রি মহল ক্ষ্যান্ত হয়নি, মুক্তি পাওয়র একদিন পরেই তাকে গুরুতর ভাবে কুপিয়ে আহত করেন।বর্তমানে তিনি মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন।
বর্তমানে এলাকায় থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে। এলাকায় নিরাপত্তা রক্ষার জন্য পুলিশ মোতায়ন করা রয়েছে।জানা যায় সাংবাদিক কাবুলের প্রাথমিক ভাবে হাসপাতালে জ্ঞান ফিরলে গনমাধ্যম কির্মীদের বলেন, আমার উপর যারা হামলা করেছে আমি তাদেরকে চিনি। পরবর্তীতে সে কোন কথা বলার আগেই তার জ্ঞান হারান।
বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা শাখার সদস্য সচিব কাবুলের উপর হামলায় বাংলাদেশ প্রেসক্লাব রূপসা উপজেলা শাখা কমিটি
ও খুলনা জেলা এবং বিভাগীয় কমিটির সাংবাদিক ইউনিয়ন সহ সকল সাংবাদিক সংঘঠনের পক্ষ থেকে তীব্র নিন্দা সহ হামলা কারীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের নিকট জোর দাবী জানান ।