শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল ঝুকিপূর্ন মরন ফাঁদ।
সিনিয়র বিশেষ ক্রাইম ইনভেস্টিগেটরঃ কাজি মাহাবুব আলম
শরীয়তপুর ১০০শয্যার সদর হাসপাতালটি এখন ঝুকিপূর্ন্য ।
ভবনটি ১৯৮৫ সালে ১তলা বিশিষ্ট ৫০ শয্যা শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল নির্মান করেন ।
পরে ২০০৩ সালে ৩ তলা বিশিষ্ট ১০০ শয্যা হাসপাতালটি নির্মান করেন ।
২০১৭ সালে ২৮শে সেপ্টেম্বর সকালে হঠাৎ ছাদের তলা থেকে ইটা ছুড়কির ঢালাই সহ প্যালেষ্টার প্রায় ১৭/১৮ স্থান থেকে খসে পরে ।
২০২০ সালে হাসপাতাল তত্ত্বাবদায়কের কক্ষে বিশাল আকারের একটি ছাদের অংশ খসে পরে এতে কক্ষে ভিতরে কম্পিউটার সহ বিভিন্ন আসবাপত্র নষ্ট হয় ।
০১৭ সালে প্রথম ছাদ খসে পরায় সবার ভিতরে২ একটা আতংকের সৃষ্টি হয়, তখন গন পূর্ত বিভাগ ও জেলা প্রশাসক ভবন টি কে ঝুঁকিপূর্ন হিসাবে ঘোষনা করে।
কোন প্রকার বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় এর ভিতরে চালিয়েছে সকল রোগীদের চিকিৎসা সেবা। ঝুঁকিপূর্ন দেখে হাসপাতাল ভবনের নিচ তলায় লোহার (জগ)খুটি ব্যবহার করেন । প্রায় আট দশটি খুটি দিয়ে ভীমের তলায় সেট করে ফিকা দেয়া হয়েছে ।
নতুন ভবন টি এ বছরের জুন মাসের ভিতরে বুঝিয়ে দেবার কথা থাকলে ও আগামী বছরের ভিতরে বুঝিয়ে দিতে পারবেন কি না সন্দেহ আছে।
ঋ
ভবনের ৬০/৬৫ ভাগ কাজ সম্পূর্ন হয়েছে ।
২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসের আগে কোন ভাবেই বুঝিয়ে দিতে পারবে না।
হাসপাতালের ১০০ শয্যা থাকলে ও প্রতিদিন ১৩০ থেকে ১৫০ শয্যায় রোগী রয়েছে। হাসপাতাল চিগিৎস্যা কক্ষ সহ বিভিন্ন রোগী ভর্তি রয়েছে । প্রতিনিয়ত দেড় গুন রোগীর স্থান এই হাসপাতালে । এছাড়া
আউটডোরে রয়েছে ৮০০ থেকে ১০০০ রোগীর যাতায়াত রয়েছে প্রতিদিন এই হাসপাতালে ।
হাসপাতালের স্টাফ ,ডাক্তার ,নার্স সহ হাসপাতালে থাকা প্রতিটা মানুষের ভিতরে এক ধরনের আতংক বিরাজ করে সব সময় ।
হাসপাতালের ভিতরে ছাদের তলা রডের খাচা আর লোহার খুটির দিকে চোখ পরলেই বুকের ভিতরে দপ করে বারি মারে কখন না জানি কি গঠে ।
এখন প্রতিটা মানুষ আশাবাদী এই ঝুঁকিপুর্ন
হাসপাতাল টি ভেঙ্গে ফেলা হউক নয়তো হাসপাতালের সকল কার্য্যক্রম এবং রোগীদের স্থান পরিবর্তন করা হউক,হাসপাতালের সব কিছু
অন্য কোন ভবনে স্থানতর করা হউক ।