1. admin@amarsangbadpratidin.com : admin :
  2. holyjannattv@gmail.com : rajib :
  3. writers@amarsangbadpratidin.com : Writers :
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
তারেক রহমান দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করেন — আতিকুর রহমান রুমন মুক্তাগাছায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে নিরলসভাবে কাজ করছে ইয়েস ও এসিজি গ্রুপ পাবনায় মাহফিলে সংঘর্ষের ঘটনায় সাত দিনের মাথায় আরো একটি প্রাণ ঝড়ে পরলো। ধামইরহাটে দুস্থ ও এতিম দের মাঝে দুম্বার মাংস বিতরণ করলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান ফকিরহাটে বোরো ধানের আগাম বীজতলায় খুশি চাষীরা আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস’২৪ পালিত  ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে পাবনায় বিক্ষোভ মিছিল পাবনা সদর উপজেলার ভাউডাঙ্গা কালুরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোছাঃ হোসনেয়ারা বিরুদ্ধে উপবৃত্তির টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন, একঘন্টায় আসামী গ্রেফতার  ফকিরহাটে ২০০পিস ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারী গ্রেপ্তার

শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল ঝুকিপূর্ন মরন ফাঁদ।

সিনিয়র বিশেষ ক্রাইম ইনভেস্টিগেটরঃ কাজি মাহাবুব আলম
  • Update Time : মঙ্গলবার, ৯ মে, ২০২৩
  • ২৪৫ Time View

শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল ঝুকিপূর্ন মরন ফাঁদ।

সিনিয়র বিশেষ ক্রাইম ইনভেস্টিগেটরঃ কাজি মাহাবুব আলম

শরীয়তপুর ১০০শয্যার সদর হাসপাতালটি এখন ঝুকিপূর্ন্য ।
ভবনটি ১৯৮৫ সালে ১তলা বিশিষ্ট ৫০ শয্যা শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল নির্মান করেন ।
পরে ২০০৩ সালে ৩ তলা বিশিষ্ট ১০০ শয্যা হাসপাতালটি নির্মান করেন ।

২০১৭ সালে ২৮শে সেপ্টেম্বর সকালে হঠাৎ ছাদের তলা থেকে ইটা ছুড়কির ঢালাই সহ প্যালেষ্টার প্রায় ১৭/১৮ স্থান থেকে খসে পরে ।

২০২০ সালে হাসপাতাল তত্ত্বাবদায়কের কক্ষে বিশাল আকারের একটি ছাদের অংশ খসে পরে এতে কক্ষে ভিতরে কম্পিউটার সহ বিভিন্ন আসবাপত্র নষ্ট হয় ।

০১৭ সালে প্রথম ছাদ খসে পরায় সবার ভিতরে২ একটা আতংকের সৃষ্টি হয়, তখন গন পূর্ত বিভাগ ও জেলা প্রশাসক ভবন টি কে ঝুঁকিপূর্ন হিসাবে ঘোষনা করে।

কোন প্রকার বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় এর ভিতরে চালিয়েছে সকল রোগীদের চিকিৎসা সেবা। ঝুঁকিপূর্ন দেখে হাসপাতাল ভবনের নিচ তলায় লোহার (জগ)খুটি ব্যবহার করেন । প্রায় আট দশটি খুটি দিয়ে ভীমের তলায় সেট করে ফিকা দেয়া হয়েছে ।
নতুন ভবন টি এ বছরের জুন মাসের ভিতরে বুঝিয়ে দেবার কথা থাকলে ও আগামী বছরের ভিতরে বুঝিয়ে দিতে পারবেন কি না সন্দেহ আছে।

ভবনের ৬০/৬৫ ভাগ কাজ সম্পূর্ন হয়েছে ।
২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসের আগে কোন ভাবেই বুঝিয়ে দিতে পারবে না।
হাসপাতালের ১০০ শয্যা থাকলে ও প্রতিদিন ১৩০ থেকে ১৫০ শয্যায় রোগী রয়েছে। হাসপাতাল চিগিৎস্যা কক্ষ সহ বিভিন্ন রোগী ভর্তি রয়েছে । প্রতিনিয়ত দেড় গুন রোগীর স্থান এই হাসপাতালে । এছাড়া
আউটডোরে রয়েছে ৮০০ থেকে ১০০০ রোগীর যাতায়াত রয়েছে প্রতিদিন এই হাসপাতালে ।

হাসপাতালের স্টাফ ,ডাক্তার ,নার্স সহ হাসপাতালে থাকা প্রতিটা মানুষের ভিতরে এক ধরনের আতংক বিরাজ করে সব সময় ।
হাসপাতালের ভিতরে ছাদের তলা রডের খাচা আর লোহার খুটির দিকে চোখ পরলেই বুকের ভিতরে দপ করে বারি মারে কখন না জানি কি গঠে ।

এখন প্রতিটা মানুষ আশাবাদী এই ঝুঁকিপুর্ন
হাসপাতাল টি ভেঙ্গে ফেলা হউক নয়তো হাসপাতালের সকল কার্য্যক্রম এবং রোগীদের স্থান পরিবর্তন করা হউক,হাসপাতালের সব কিছু
অন্য কোন ভবনে স্থানতর করা হউক ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© Amarsangbadpratidin.com
Theme Customized BY Kh Raad (FriliX Group)