বিগত ৮/৩/২৩ তারিখে ঘটনা গুলি ধামাচাপা এর পুনরায় একই কৌশলে গত ২৫/৪/২৩ তারিখের কিশোর গ্যাংয়ের ভয়ংকর ঘটনার ফরিদপুর জেলা কোতোয়ালী থানায় অভিযোগ দিয়েছি কোন প্রতিক্রিয়া নেই।
সিনিয়র বিশেষ ক্রাইম ইনভেস্টিগেটরঃ কাজি মাহাবুব আলম
,কিন্তু পুলিশ প্রশাসনের দুই তদন্ত অফিসার আসামী পক্ষের নিকট থেকে সেই না হয় নাই বল্লাম আমার সাথে আপোষ মিমাংসার জন্য ৩ বার বসেছেন কিন্তু আমি সঠিক বিচার পেতে চাই।৫/৬ দিন এভাবে হয়রানি করার পর বল্লো ঠিক আছে এজাহার ভুক্ত করার আবেদন লিখে দিন,সেই দিনই ০১/৫/২৩ তারিখে কোতোয়ালী থানায় জমা দিয়েছি কিন্তু পুলিশের প্রতিক্রিয়া না থাকলেও বিভিন্ন জনের ফোন থেকে হুমকি আসছেই। তদন্ত অফিসার উভয় কেই সেটা জানাচ্ছি কোন উপকার নেই। উল্টো হুমকি দাতারাও জানায় পুলিশ কে জানালে কি করতে পারবি তোর মতো ১০০ জন সাংবাদিক গাড়ি চাপা দিয়ে জন ডলে পিষে মারলেও প্রশাসনের কেউ খবর নিবে না। তবে লাশ নিতে আসবে ডুম ঘরে পাঠাতে ইত্যাদি ইত্যাদি।
আমার ছোট্ট শিশু বাচ্চা মেয়ে টাকেও দু-পা উরনাদিয়ে বেধে মাথা নীচে আর পা উপরে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে ২ ঘন্টার নির্যাতন অচেতন হয়ে যায়,তবুও তাকে খুলা হয়নি। ৯৯৯ আমি ২ ঘন্টা পরে ঘটনার স্থানের কথা জানিয়ে পুলিশ এসে উদ্ধার করে। এর পারে তো ঘটনা কি আর বলবো দেশ ও জনগনের পক্ষে দাড়িয়ে ঘুষ-দূর্নীতি অনিয়মের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলে ধরতে চাইলেই শতশত নতুন বাধা ও মামলা হামলা ইত্যাদি।
এই দেশের তেলবাজি ও চাটুকারী করা সাংবাদিকরাই ভালো গোল আলু সব জায়গায় মিশে যেতে পারে এবং চামচামিতে ১০০ % এগিয়ে রয়েছে তাদের নামে না আছে মামলা হামলা কিছুই নেই। এরা সরকারি দপ্তরের সকলের নিকট থেকে ঈদ উপলক্ষে সেলামী পায় খাম ভর্তি টাকা আরো কত কি সুযোগ ও সুবিধাও। আবার তাদের ঘরে দৈনিক দেখি ভিআইপি বাজার।
পুলিশ আসামীদের গ্রেফতার না করে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে।
ফরিদপুর জেলা কোতোয়ালী থানা কিশোর গ্যাংয়ের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতা কারা এসব নিয়ে ছোট্ট ছোট্ট কমেন্ট ঝড় দরকার ছিলো ভাই।
সাংবাদিকরা কি আসলেই বিচার পাবে?