বাংলাদেশের প্রাকৃতিক পরিবেশের দিন দিন অবনতি।।
মোঃ সাইয়েদুজ্জামান বিশেষ প্রতিনিধি।।
টাংগাইল জেলার, মধুপুর গড় অঞ্চলটি উত্তর দিকে জামালপুর জেলার দক্ষিণ অংশ থেকে শুরু হয়ে দক্ষিণ দিকে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা থানা পর্যন্ত বিস্তৃত। টাঙ্গাইল ও গাজীপুর জেলা এবং ঢাকা শহরের অধিকাংশ এলাকা এই গড় অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। গড়টির উত্তর অংশ মধুপুর গড় এবং দক্ষিণাংশ ভাওয়াল গড় নামে পরিচিত। বাংলাদেশের … মধুপুর গড়ের মোট বিস্তার ৪,২৪৪ বর্গ কিমি। দর্শনীয় স্থান – গুলো হলো
রসুলপুর জাতীয় উদ্যান,. দোখলা রেষ্ট হাউজ,. পীরগাছা রাবার বাগান. কাকরাইদ বীজ উৎপাদনাগার। মধুপুর পুরো উপজেলাটি বনাঞ্চল বেষ্টিত পাহাড়ি জনপদ নিয়ে গঠিত। ভৌগোলিকভাবে মধুপুরের মাটি লাল। মধুপুর উপজেলার কেন্দ্র থেকে দক্ষিণে টাঙ্গাইল, পশ্চিমে জামালপুর এবং উত্তরে ময়মনসিংহ জেলা সদর অবস্থিত। বাংলাদেশের সকল জেলা থেকেই প্রচুর দর্শনার্থীরা, প্রাকৃতিক সুন্দর্য উপলব্দি করতে এবং পিকনিকে আসেচ প্রতি বছর কয়েক হাজার ভ্রমণপিপাসু লোকজন । সব চাইতে বেশি আকর্ষণীয় বিষয় হলো বানরের দল। কিন্তু এই সব বানর, দিন দিন বিলুপ্তির পথে এগিয়ে যাচ্ছে। বনদস্যূদের লোভ এবং আইনের যথাযথ প্রয়োগের অভাব, আমাদের দেশে বিদ্যমান থাকার কারণে, বনের গাছ কেটে দিন দিন বৃদ্ধি পাইতেছে বসতি, ঘর বাড়ির সাথে সাথে বিনোদন কেন্দ্র বেড়েই চলেছে। এর ফলে দেখা দিয়েছে বানর সহ সকল বন্য প্রণীর খাদ্য সংকট। বন ছেরে এখন খাদ্যের জন্য লোকালয় পর্যন্ত চলে এসেছে, এই সব বানরের দল। বন্য প্রাণী এবং বন কমে যাওয়ায়, গরম, বৃষ্টি, শীত সব কিছুই অসহনীয় পর্যায়ে দাড়িয়েছে। বিষয়টি ভেবে দেখার জন্য প্রশাসন সহ সুশীল সমাজকে অনুরোধ করছি।