1. admin@amarsangbadpratidin.com : admin :
  2. holyjannattv@gmail.com : rajib :
  3. writers@amarsangbadpratidin.com : Writers :
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
মুক্তাগাছায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে নিরলসভাবে কাজ করছে ইয়েস ও এসিজি গ্রুপ পাবনায় মাহফিলে সংঘর্ষের ঘটনায় সাত দিনের মাথায় আরো একটি প্রাণ ঝড়ে পরলো। ধামইরহাটে দুস্থ ও এতিম দের মাঝে দুম্বার মাংস বিতরণ করলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান ফকিরহাটে বোরো ধানের আগাম বীজতলায় খুশি চাষীরা আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস’২৪ পালিত  ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে পাবনায় বিক্ষোভ মিছিল পাবনা সদর উপজেলার ভাউডাঙ্গা কালুরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোছাঃ হোসনেয়ারা বিরুদ্ধে উপবৃত্তির টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন, একঘন্টায় আসামী গ্রেফতার  ফকিরহাটে ২০০পিস ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারী গ্রেপ্তার পাবনা- ৫ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী আবু ওবায়দা শেখ তুহিন

দেশে সাপের দংশনে বছরে সাড়ে ৭ হাজারের বেশি মৃত্যু

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৩
  • ২০২ Time View

মোঃ শামীম হোসেন- খুলনা

বাংলাদেশে প্রতিবছর গড়ে প্রায় ৪ লাখ মানুষকে সাপে কামড়ায়। এদের মধ্যে প্রায় সাড়ে ৭ হাজার মানুষ মারা যান। যাদের বেশির ভাগই গ্রামের সাধারণ ও দরিদ্র মানুষ। খুলনায় সর্পদংশন, প্রতিকার ও চিকিৎসাবিষয়ক এক প্রশিক্ষণে এমনই তথ্য উঠে এসেছে।
মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) দিনব্যাপী সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের আয়োজনে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন সুন্দরবন পশ্চিমের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) ড. আবু নাসের মোহসিন হোসেন। প্রশিক্ষণে জানানো হয়, খুলনা বিভাগের চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, নড়াইল, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা অঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকায় সর্প দংশনের ঘটনা ঘটে। এই অঞ্চলে গোখরা, কেউটে, কোবরা, রাসেল ভাইপার সাপের দংশনে বেশি মানুষ মারা যান। পরিসংখ্যান তুলে ধরে বলা হয়, খুলনা বিভাগে বছরে ১ লাখ মানুষ সাপের দংশনের শিকার হন। এর মধ্যে ৬১৫ জন মানুষ মারা যান। যা বাংলাদেশে সর্বোচ্চ। সাপে কামড়ালে ৬১ ভাগ লোক ওঝার কাছে যান। যেটা সবচেয়ে বড় ভুল। সাপে কামড়ালে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। রাতের বেলা চলাফেরা করার সময় অবশ্যই আলো (টর্চ-লাইট) ব্যবহার করতে হবে। সাপে কামড়ানো স্থান কাটা, দড়ি দিয়ে খুব শক্ত করে বাঁধা, আক্রান্ত স্থান থেকে মুখের সাহায্যে রক্ত বা বিষ টেনে বের করার চেষ্টা করা যাবে না। মেঝেতে না ঘুমিয়ে খাটের ওপর মশারি ব্যবহার করে ঘুমাতে হবে। এছাড়া সাপের কামড়ে আক্রান্ত হওয়ার পর বেশির ভাগ সময় আক্রান্ত ব্যক্তি আতঙ্কিত হয়ে ওঠেন। আক্রান্ত ব্যক্তিকে আশ্বস্ত করতে হবে, ভয়ের কিছু নেই। চিকিৎসা রয়েছে। সাপের কামড়ে আক্রান্ত ব্যক্তিকে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষক ছিলেন বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞ মো. আবু সাঈদ। এসময় অন্যদের মধ্যে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- এসিএফ (নলিয়ান) এ জেড এম হাসানুর রহমান এবং এসিএফ (সদর) এম এ হাসান। প্রশিক্ষণে বিভিন্ন তথ্যগত উপস্থাপনের পর সাপ ধরার কৌশল ব্যবহারিকভাবে উপস্থাপন করা হয়। প্রশিক্ষণে বন কর্মকর্তা, বনকর্মী ও সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© Amarsangbadpratidin.com
Theme Customized BY Kh Raad (FriliX Group)