নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
৫৩তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেশের অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার (২৬ মার্চ) বিকেল ৫টার দিকে বঙ্গভবনের লনে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও তার সহধর্মিনী রাশিদা খানম এ অনুষ্ঠান আয়োজন করেন।
অনুষ্ঠানে নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, তার সহধর্মিনী ড. রেবেকা সুলতানা, স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এবং প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী উপস্থিত ছিলেন।
কোভিড-১৯ মহামারির কারণে দীর্ঘ ব্যবধানের পর স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রায় আড়াই হাজার অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
অতিথিদের মধ্যে ছিলেন মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি, তিন বাহিনীর প্রধান, সংসদ সদস্য, সিনিয়র রাজনৈতিক নেতা, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী নেতা, শিল্পী, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং রাষ্ট্রপতির পরিবারের সদস্যরা।
অতিথিদের মধ্যে ছিলেন মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি, তিন বাহিনীর প্রধান, সংসদ সদস্য, সিনিয়র রাজনৈতিক নেতা, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী নেতা, শিল্পী, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং রাষ্ট্রপতির পরিবারের সদস্যরা।
শীর্ষ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সংবাদপত্রের সম্পাদক ও সাংবাদিক নেতারাও সংবর্ধনায় যোগ দেন।
অনুষ্ঠানে বীরত্ব পুরস্কারপ্রাপ্ত সদস্য ও বিশিষ্ট নাগরিকরা উপস্থিত ছিলেন। এ উপলক্ষে কেক কাটেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে তারা আহত মুক্তিযোদ্ধা এবং গণ্যমান্য ব্যক্তি ও অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
পরে ইফতারের আয়োজন করা হয়। ইফতারের আগে দেশের অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
মোনাজাত পরিচালনা করেন বঙ্গভবন জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো. সাইফুল কাবির।