মোঃ রাজিব জোয়ার্দ্দার,সিনিয়র রিপোর্টারঃ
দুবলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২ মার্চ ,শনিবার সকালে বিদ্যালয়ের নিজস্ব মাঠে এ বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, আ.স.ম, আব্দুল রহিম পাকন, চেয়ারম্যান পাবনা জেলা পরিষদ, সহ সভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ পাবনা জেলা শাখা ।
মোঃ আনিসুজ্জামান দোলোন সদস্য, পাবনা জেলা আওয়ামীলীগ।আলহাজ্ব মোঃ মোশারফ হোসেন,চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ পাবনা সদর, পাবনা। আলহাজ্ব মোঃ সোহেল হাসান শাহীন, সাধারণ সম্পাদক, পাবনা সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আ.স.ম, আব্দুল রহিম পাকান বলেন ৩ টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত, দুবলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় এর উন্নয়নের জন্য আমি আমার জায়গা থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। তিন আরো বলেন আমরা যখন মুক্তিযুদ্ধ করেছি তখন সুজানগর থেকে এই দুবলিয়া হয়ে পায়ে হেঁটে পাবনা যেতাম। এই জায়গা,এই মাটির সাথে আমার সম্পর্ক,তাই এখান থেকে দূরে থাকার কোন সুযোগ নেই ।
বিশেষ অতিথি মোঃ মোশারফ হোসেন বলেন শিক্ষার মান উন্নয়নে শিক্ষক ও অভিভাবকদের গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি বলেন মানসম্মত শিক্ষা না হলে এখান থেকে ভালো কোন ছাত্রছাত্রী বেরিয়ে আসবে না।এখানে নতুন চারতলা ভবন নির্মাণ করা হবে। এ ব্যাপারে সার্বিক সহযোগিতা করা হবে। বিদ্যালয় টি পাবনা জেলার মধ্যে শিক্ষা সংস্কৃতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা হবে। স্কুলটি যাতে দেশের মধ্যে অন্যতম স্কুলে পরিণত হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
উক্ত ক্রিয়া প্রতিযোগিতায় সঞ্চালনায় ছিলেন, মোঃ সোহাগ হোসেন বাপ্পী। মোঃ শহীদুর রহমান,রাশেদ খান, খাইরুল ইসলাম, বাবুল কর্মকার ।
অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। মোঃ রফিকুল ইসলাম রুমন, সদস্য পাবনা জেলা আওয়ামীলীগ। এস এম জিয়াউল হক খোকন, সাবেক চেয়ারম্যান সাদুল্লাপুর ইউনিয়ন।
বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় উদ্বোধক হিসেবে ছিলেন, মোঃ রইস উদ্দিন খান,সাধারণ সম্পাদক,সাদুল্লাপুর ইউনিয়ন পরিষদ আওয়ামী লীগ । সিদ্দিকুর রহমান, চেয়ারম্যান, চরতারাপুর ইউনিয়ন পরিষদ, পাবনা ।সকালে কূচকাওয়াজ এবং বেলুন উড়িয়ে প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করা হয়। এরপর ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় মোট ৩৩ টি ইভেন্টে খেলা অনুষ্ঠিত হয়, এছাড়া বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক শিক্ষিকা এবং অভিভাবকদের মধ্যে একটি করে খেলা অনুষ্ঠিত হয়।