চট্টগ্রাম বিভাগে শতাধিক গ্রামে
মির্জাখীল দের ঈদুল ফিতর শুক্রবার
মাসুদ পারভেজ
সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে শুক্রবার (২১ এপ্রিল) চট্টগ্রাম এবং আশপাশের জেলার শতাধিক গ্রামে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করা হবে। সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল দরবার শরীফের অনুসারীরা হানাফী মাযহাবের নিয়ম অনুসারে ঈদ পালন করে থাকেন।
দরবার শরীফের অনুসারীরা হানাফি মাজহাব মতে বিশ্বের যে কোন দেশে চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে প্রায় দুইশো বছর আগে থেকে এভাবে ঈদুল ফিতর, ঈদুল আযহা এবং চন্দ্র মাসের সাথে সম্পৃক্ত সকল ধর্মীয় অনুশাসনগুলো পালন করে আসছিলেন।
দরবার সূত্র জানায়, শুক্রবার সকালে মির্জাখীল দরবার শরীফের খানকাহ মাঠে ঈদের প্রধান জামায়াত অনুষ্ঠিত হবে। হজরত শাহ জাহাঁগীর শেখুল আরেফীন (ক.), হজরত শাহ জাহাঁগীর ফখরুল আরেফীন (ক.), হজরত শাহ জাহাঁগীর শমসুল আরেফীন (ক.) এর পদাঙ্ক অনুসরণ করে বর্তমান সাজ্জাদানশীন হজরত শাহ জাহাঁগীর তাজুল আরেফীন (ক.) এর তত্ত্বাবধানে উনারই জানশীন হজরত ইমামুল আরেফীন ড. মৌলানা মুহাম্মদ মকছুদুর রহমান সাহেব ঈদের নামাজে ইমামতি করবেন।
মির্জাখীল দরবার শরীফ সূত্র আরও জানায়, সাতকানিয়ার মির্জাখীল, এওচিয়ার গাটিয়াডেঙ্গা, আলীনগর, মাদার্শা, খাগরিয়া, মৈশামুড়া, পুরানগড়, বাজালিয়া, মনেয়াবাদ, চরতি, সুঁইপুরা, হালুয়াঘোনা, চন্দনাইশের কাঞ্চননগর, হারালা, বাইনজুরি, চরবরমা, কেশুয়া, কানাই মাদারি, সাতবাড়িয়া, বরকল, দোহাজারী, জামিরজুরি, বাঁশখালীর কালিপুর, চাম্বল, ডোংরা, শেখেরখীল, ছনুয়া, পুইছড়ি, আনোয়ারার বরুমচড়া, তৈলারদ্বীপ, বারখাইন, খাসখামা, কাঠাখালী, রায়পুর, গুজরা, লোহাগাড়ার পুঁটিবিলা, কলাউজান, চুনতী এবং সীতাকুন্ডের মাহমুদাবাদ, বারিয়াঢালা, বাঁশবাড়িয়া, ছলিমপুর, মহালংকা, ফেনী, রাঙামাটি, কুমিল্লা, ঢাকা, মোহাম্মদপুর, মুন্সীগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, মনোহরদী, মঠখোলা, বেলাব, আব্দুল্লাহনগর, কাপাসিয়া, চাঁদপুর জেলার মতলব, সিলেট, হবিগঞ্জ, ফেঞ্চুগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, নোয়াখালী, বরিশাল, পটুয়াখালী, চুয়াডাঙ্গা, ভোলা, মিরশরাই, পটিয়া, বোয়ালখালী, হাটহাজারী, হাতিয়া, সন্দ্বীপ, রাউজান ও ফটিকছড়ির কয়েকটি গ্রামসহ চট্টগ্রামসহ পার্শ্ববর্তী জেলার শতাধিক গ্রামের বহুসংখ্যক অনুসারী পবিত্র রোজা পালন শেষে শুক্রবার পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করবেন।
এছাড়া পার্বত্য জেলা বান্দরবানের লামা, আলীকদম, নাইক্ষ্যাংছড়ি, কক্সবাজারের চকরিয়া, টেকনাফ, মহেশখালী ও কুতুবদিয়ার অনেক গ্রামে থাকা মির্জাখীল দরবার শরীফের অনুসারীরাও শুক্রবারে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করবেন।
ঈদ উদযাপনের বিষয়ে মির্জাখীল দরবার শরীফের মুখপাত্র মোহাম্মদ মছউদুর রহমান বলেন, ‘আমরা হানাফী মাযহাবের অনুসারী হিসেবে আমাদের নিকটবর্তী সময়ের কম ব্যবধান এবং আমাদের পূর্বের দেশসমুহে চন্দ্র দেখার বিবেচনায়, বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ হতে চাঁদের অবস্থান এবং মক্কা ও মদীনা শরীফে তথা আরব বিশ্বের চাঁদ দেখার খবর বিভিন্ন শতাধিক গ্রামে ঈদুল ফিতর শুক্রবার
মীর্জাখীল দরবারে ইবাদতে মশগুল মুসল্লীরা (ফাইল ছবি)
শেয়ার
সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে শুক্রবার (২১ এপ্রিল) চট্টগ্রাম এবং আশপাশের জেলার শতাধিক গ্রামে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করা হবে। সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল দরবার শরীফের অনুসারীরা হানাফী মাযহাবের নিয়ম অনুসারে ঈদ পালন করে থাকেন।
দরবার শরীফের অনুসারীরা হানাফি মাজহাব মতে বিশ্বের যে কোন দেশে চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে প্রায় দুইশো বছর আগে থেকে এভাবে ঈদুল ফিতর, ঈদুল আযহা এবং চন্দ্র মাসের সাথে সম্পৃক্ত সকল ধর্মীয় অনুশাসনগুলো পালন করে আসছিলেন।
দরবার সূত্র জানায়, শুক্রবার সকালে মির্জাখীল দরবার শরীফের খানকাহ মাঠে ঈদের প্রধান জামায়াত অনুষ্ঠিত হবে। হজরত শাহ জাহাঁগীর শেখুল আরেফীন (ক.), হজরত শাহ জাহাঁগীর ফখরুল আরেফীন (ক.), হজরত শাহ জাহাঁগীর শমসুল আরেফীন (ক.) এর পদাঙ্ক অনুসরণ করে বর্তমান সাজ্জাদানশীন হজরত শাহ জাহাঁগীর তাজুল আরেফীন (ক.) এর তত্ত্বাবধানে উনারই জানশীন হজরত ইমামুল আরেফীন ড. মৌলানা মুহাম্মদ মকছুদুর রহমান সাহেব ঈদের নামাজে ইমামতি করবেন।
মির্জাখীল দরবার শরীফ সূত্র আরও জানায়, সাতকানিয়ার মির্জাখীল, এওচিয়ার গাটিয়াডেঙ্গা, আলীনগর, মাদার্শা, খাগরিয়া, মৈশামুড়া, পুরানগড়, বাজালিয়া, মনেয়াবাদ, চরতি, সুঁইপুরা, হালুয়াঘোনা, চন্দনাইশের কাঞ্চননগর, হারালা, বাইনজুরি, চরবরমা, কেশুয়া, কানাই মাদারি, সাতবাড়িয়া, বরকল, দোহাজারী, জামিরজুরি, বাঁশখালীর কালিপুর, চাম্বল, ডোংরা, শেখেরখীল, ছনুয়া, পুইছড়ি, আনোয়ারার বরুমচড়া, তৈলারদ্বীপ, বারখাইন, খাসখামা, কাঠাখালী, রায়পুর, গুজরা, লোহাগাড়ার পুঁটিবিলা, কলাউজান, চুনতী এবং সীতাকুন্ডের মাহমুদাবাদ, বারিয়াঢালা, বাঁশবাড়িয়া, ছলিমপুর, মহালংকা, ফেনী, রাঙামাটি, কুমিল্লা, ঢাকা, মোহাম্মদপুর, মুন্সীগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, মনোহরদী, মঠখোলা, বেলাব, আব্দুল্লাহনগর, কাপাসিয়া, চাঁদপুর জেলার মতলব, সিলেট, হবিগঞ্জ, ফেঞ্চুগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, নোয়াখালী, বরিশাল, পটুয়াখালী, চুয়াডাঙ্গা, ভোলা, মিরশরাই, পটিয়া, বোয়ালখালী, হাটহাজারী, হাতিয়া, সন্দ্বীপ, রাউজান ও ফটিকছড়ির কয়েকটি গ্রামসহ চট্টগ্রামসহ পার্শ্ববর্তী জেলার শতাধিক গ্রামের বহুসংখ্যক অনুসারী পবিত্র রোজা পালন শেষে শুক্রবার পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করবেন।
এছাড়া পার্বত্য জেলা বান্দরবানের লামা, আলীকদম, নাইক্ষ্যাংছড়ি, কক্সবাজারের চকরিয়া, টেকনাফ, মহেশখালী ও কুতুবদিয়ার অনেক গ্রামে থাকা মির্জাখীল দরবার শরীফের অনুসারীরাও শুক্রবারে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করবেন।
ঈদ উদযাপনের বিষয়ে মির্জাখীল দরবার শরীফের মুখপাত্র মোহাম্মদ মছউদুর রহমান বলেন, ‘আমরা হানাফী মাযহাবের অনুসারী হিসেবে আমাদের নিকটবর্তী সময়ের কম ব্যবধান এবং আমাদের পূর্বের দেশসমুহে চন্দ্র দেখার বিবেচনায়, বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ হতে চাঁদের অবস্থান এবং মক্কা ও মদীনা শরীফে তথা আরব বিশ্বের চাঁদ দেখার খবর বিভিন্ন দেশি-বিদেশি ইলেকট্রনিক, প্রিন্ট মিডিয়ার মাধ্যমে নিশ্চিত হয়ে শুক্রবার ঈদুল ফিতর উদযাপন