মোঃ শামীম হোসেন - খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধিঃ- আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনা-১ (দাকোপ বটিয়াঘাটা) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী খুলনা জেলা আ.লীগের সদস্য ও হিন্দু ধর্মীয় কল্যান ট্রাস্টের ট্রাস্টি শ্রী নান্টু রায়- দাকোপ প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে মত বিনিময় করেন। ২৭ আগস্ট রবিবার বেলা ১১ টায় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত মত বিনিময় সভায় আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী শ্রী নান্টু রায় দলের প্রতি তার ত্যাগ সাংগঠনিক ও ব্যক্তিগত পরিচয়ের কথা তুলে ধরে বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমে তার রাজনৈতিক জীবনের পথ চলা শুরু। তারপর ছাত্র জীবন থেকেই তিনি ভারত বিচিত্রা পত্রিকা সহ বিভিন্ন পত্রিকায় কাজ করেন সাংবাদিকতার। তখন থেকেই তিনি এলাকার জন্য বিভিন্ন ভাবে কাজ করে থাকেন। আশা অনুরপ উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত দাকোপ বাসীর উন্নয়নের জন্য দায়িত্ব পালন করেছেন। পর্যায়ক্রমে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর একজন কর্মী হিসেবে নিজেকে তুলে ধরেছেন।তিনি বলেন বর্তমানে তিনি খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও হিন্দু ধর্মীয় কল্যান ট্রাস্টের ট্রাস্টি নির্বাচীত হয়েছেন। এবং এলাকার উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি বলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিরোধীদলে থাকা অবস্থায় দলের কর্মসূচি বাস্তবায়নে সকল পর্যায়ের আন্দোলন সংগ্রামে তিনি অগ্রনী ভূমিকা রেখেছেন। অবহেলিত দাকোপের উন্নয়নের জন্য তরুণ নেতৃত্বের প্রয়োজন। তিনি বলেন সেই ছাত্র রাজনীতি থেকে অদ্যবধী পর্যন্ত আমি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং নৌকার পক্ষে থেকে সকল পর্যায়ের নির্বাচনে দলের বিজয়ের জন্য নিবেদীতভাবে কাজ করেছি। আমি বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দূর্যোগে দাকোপ বাসীর পাশে থেকে তাদের আস্থা অর্জনে কাজ করেছি। তিনি জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়ন এবং অবহেলিত দাকোপের যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনার কথা তুলে ধরে দীর্ঘ পথ চলায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতি আমার ত্যাগ ও আনুগত্যের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে দল আমাকে আগামীতে মনোনয়ন দেবে বলে আমি প্রত্যাশা করি। সর্বপরী তিনি দেশ বিরোধী সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে চলমান উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে আগামী নির্বাচনে যে কোন পরিস্থিতিতে ব্যক্তি নয়, নৌকাকে বিজয়ী করতে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারের অঙ্গিকারের কথা বলেন। এ সময় তার সাথে উপস্থিত ছিলেন মৃত্যুাঞ্জয় কুমার বিশ্বাস, পুস্পেন সরকার সনুসহ বিভিন্ন কর্মীবৃন্দ।