আকবর আলি মড়ল ও তার মেয়ে তামান্না তাবাসসুম বিয়ে নামক খেলা, খেলে হাতিয়ে নিচ্ছেন মোটা অংকের টাকা।
সিনিয়র বিশেষ ক্রাইম ইনভেস্টিগেটরঃ কাজি মাহাবুব আলম
রতনপুর ইউনিয়ন কালিগঞ্জ সাতক্ষীরা
আড়ং গাছা নিবাসী আকবর আলী মোড়ল ও তার বড় কন্যা তামান্না তাবাসসুম এরা এই ষড়যন্ত্রমূলক কাজ করে।
পিতা ও মেয়ে মিলে দেহ ব্যবসা করে এরা ভালো ছেলে দেখে বিয়ে দিয়ে বিয়ের রেজিস্ট্রি করে না ৮-৯ মাস এক বছর সংসার করার পরে এরা পুনরায় ছেলে ও ছেলের আত্মীয়দের কাছে মোটা অংকের টাকা দাবি করে।এবং টাকা নিতে না মত করতেই ভয় দেখানো হয় যে, দর্শন মাওলা দিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়।
এদেরকে আইনের আওতায় এনে কঠিন থেকে কঠিনতম শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
সকল মহলের আইনি ব্যবস্থাপকদের কাছে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
এই বিয়েটা হয়েছে এলাকার মেম্বার মোঃ দিদার সাহেব মৌখিকভাবে কোন লিখিত পেপারস দেয়নি, চেয়ারম্যান মহোদয় ও দেয়নি।
ইউপি সদস্যরাও জানে এমনকি তারা বিচার করেছে। তারা এমন দস্যু প্রকৃতির লোক যে কারো বিচার মানে না।
এলাকায় খোঁজ নিয়ে সত্যতা যাচাই করে এদেরকে কঠিন শাস্তি দেওয়া হোক।
আর নিরাপদ লোকদের হয়রানি থেকে রেহাই দেওয়া হোক প্রাক্তন ইউপি সদস্য ও নতুন ইউপি সদস্য এদের কাছে খোঁজ নিয়ে সুস্থ তদন্তমূলক বিচার চাই।
অন্যায় ভাবে এরা যেন আর কারোর ক্ষতি করতে না পারে, দেখেন একসাথে শুয়ে আছে এরপরও কি করে ধর্ষণ মামলা দেয়া হয়।
আমি এর সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চাই।
সকল মহলের সাংবাদিক ভাইদের ও দৃষ্টি আকর্ষণ করছি....... এ নিয়ে এদেরকে যেন আইনের আওতায় এনে সঠিক তদন্ত করে ওদেরকে শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
আসামিদের নামঃ
১/ নম্বর আসামি আসামী মেয়ের স্বামী গোলাম হোসেন ২/ নম্বর আসামি ছেলের বন্ধু জাহিদুল ৩/ নাম্বার আসামি মানবাধিকার কর্মী ও সাংবাদিক মোঃ আশরাফ।
আশরাফ হোসেন,
মিথ্যা মামলার শিকার হয়েছেন আশরাফ হলো একজন সাংবাদিক এটাই তার অপোরাধ।
কালীগঞ্জ থানার পুলিশ প্রশাসন মহোদয়ের কাছে আকুল আবেদন এই যে সাংবাদিক মোঃ আশরাফ এর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা উইথড্রো করা হোক।
কালীগঞ্জ থানার ওসি স্যার এর কাছে আকুল আবেদন আপনি ভালো করে তদন্ত করে দেখুন দোষ কার, আপনার সহযোগিতা কামনা করছি ওসি স্যার মহাদয়।